Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য
স্থান
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের সামনে বিষয়খালী বাজারে ঢাকা খুলনা মহাসড়কের পার্শ্বে অবস্থিত
কিভাবে যাওয়া যায়
বাস, সিএজি টেস্পু ইত্যাদিতে যাওয়া যায়
বিস্তারিত

মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য,‍‍‌‌‌‌"প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ ফলক" তৈরির কারণ নিম্মেরুপ:-

 

১৯৭১ সালে বাংলাদেশে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলে বাংলা দামাল ছেলেরা বিষয়খালী বাজারে । এই প্রতিরোধ করার জন্য বহু ভাবে পরিকল্পনা প্রতিরোধ বাহিনীর প্রথম পরিকল্পনা হিসাবে বিষয়খালী বাজারের উপর দিয়ে বহমান বেগবতী নদীর উপর দিয়ে তৈরি ব্রিজটি তারা বোম দিয়ে উড়ায়ে দেয়া। ব্রিজটি উড়ায়ে দেওয়ার কারণ হচ্ছে যে হানাদার বাহিনী যাতে গাড়ি নিয়ে দক্ষিণ অঞ্চল থেকে পূর্ব, পশ্চিম ও উত্তর অঞ্চলে সহজে প্রবেশ করতে না পাবে। কারন সহজে যাতায়াতে জন্য বিষয়খালী বাজারের উপর দিয়ে রাস্তাটি ছিল একমাত্র রাস্তা । হানাদার বাহিনী পূর্ব, পশ্চিম ও উত্তর অঞ্চলে প্রবেশ করতে ব্যর্থ হয় ঠিকি কিন্তু প্রবেশের সময় যখন হানাদার বাহিনী দেখে ব্রিজটি ভাঙ্গা তখন গাড়ি থেকে নামতেই হানাদার বাহিনী গোলা-গুলি শুরু করে। বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল নিজ নেতৃত্ব এই সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলে দুৎসাহসীকতা হিসাবে নিজ হানাদার বাহিনীর সাথে মুখো-মুখি সশস্ত্র যুদ্ধোশুরু করে। এই সশস্ত্র যোদ্ধের সয়ম বাংলা অনেক দামাল ছেলে শহীদ হয়। হানাদার বাহিনী সকল সেনাকে দেশের পূর্ব, পশ্চিম ও উত্তর অঞ্চল প্রবেশের যে পরিকল্পনা ছিল তা থেকে প্রতি হত করেন। শহীদ মোস্তফা কামাল সহ তা সহযোদ্ধারা। এই সশস্ত্র প্রতিরোধ বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালও শহীদ হন। সকল যোদ্ধাদের স্মুতি হিসাবে গড়ে তোলা হয়েছে এই মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য।‍‍ ‍‍‍‌‌‌‌‌‌‌‌‌প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ ফলক।